ঢাকার ইম্পেরিয়াল কলেজ থেকে এইচ এস সি শেষ করে জাহিদুল ইসলাম ভাই খুঁজে বের করলেন শা এসোসিয়েটসকে | এখন একটু খোঁজ-খবর নিয়েই স্টুডেন্টসরা যে কোনো কাজে অগ্রসর হয় , তার কারণ মিষ্টি কথার চক্করে পড়ে মা-বাবার কষ্টার্জিত অর্থ এখন আর কেউ বিনালে নষ্ট করতে চায় না | তারা এখন আগে তিতা পরে মিঠা কথা শুনতে অভ্যস্ত | শা এসোসিয়েটসের কাউন্সেলিং একটু তিতা , একটু পানসে | অনেকের আবার পছন্দ না | আমরা আবার এটাতেই অভ্যস্ত হয়ে গেছি গত বাইশ বছর | প্রায় চার হাজার স্টুডেন্টস শা টিমের হাত ধরে এখন আমেরিকা ও কানাডায় | গল্প দেওয়া আমাদের কাজ নয় | হাতে হাজার হাজার প্রমান , ডকুমেন্টস , ছবি , রেফারেন্স নিয়ে বসে আছি | এইসব নথিপত্র রক্ষনাবেক্ষন করার জন্যেই একজন অফিসার রাখা হয়েছে | যে কেউ চাইলে যখন তখন প্রমান দিতে শা এসোসিয়েটস বাধ্য | জাহিদ ভাই এসে দেখা করলেন ভিসা কনসালটেন্ট বাপন সাহা স্যারের সাথে | টরোন্টোর সেনেকা কলেজে হোটেল ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে ডিপ্লোমা করতে জাহিদ ভাই এখন টরোন্টোতে | লক ডাউন উঠে গেলেই নতুন জীবনের দাড়ি কমা দিয়ে গল্প শুরু , একেবারে ইম্পেরিয়াল লাইফ স্টাইলে…….||| — শা অ্যাডমিন ম্যানেজার