ব্রিটিনের ল্যাংকশায়ার ইউনিভার্সিটি থেকে বিজনেস বিষয়ের উপর গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে দেশে ফিরলেন মোহাম্মদ ইমরান রাকিব। তারপর মাথায় একটা পোঁকা ঘুরতে লাগলো! বন্ধু-বান্ধবরা অনেকেই এখন আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়াতে। অনলাইনে চ্যাট করে জানলেন কে কিভাবে ভিসা পেয়ে আজকে আমেরিকা কানাডায়। বন্ধুদের দশজনের নয়জনই বলেছে, কানাডায় আসতে চাইলে চোখ বন্ধ করে শা এসোসিয়েটসে যাও। আমেরিকা যেতে চাইলেও শা। তবে, ইমরান ভাইয়ের পছন্দ কানাডা। আমাদের ভিসা কনসালটেন্ট বাপন স্যারের হাত দিয়ে যে পরিমান ব্রিটিশ গ্রাজুয়েট স্টুডেন্ট কানাডা আমেরিকা গিয়েছেন, সেই পরিমান গাছও বোধহয় মিরপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনে নেই! ইমরান ভাই পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস নিয়ে বাপন স্যারের কাছে তার ক্রিডেন্সিয়াল জমা দিলেন, আর প্ল্যান করতে থাকলেন কখন কিভাবে ট্রাভেল করবেন। কোন এয়ারলাইন্সে যাবেন, ক্যাশ কত ডলার নিবেন ইত্যাদি! সময়মতো বাপন স্যার কল করলেন, ভিসার জন্যে ফাইল জমা দিলেন। ইউনিভার্সিটি অফ কানাডা ওয়েস্টে এমবিএ করতে ইমরান ভাই এখন ব্রিটিশ কলম্বিয়ায়। বন্ধুদের রিকমেন্ডেশন বৃথা যায়নি, সেইসাথে বিশ্বাসের জায়গায়ও এতটুকু চিড় ধরেনি। শা এসোসিয়েটস কথা দেয়, কথা রাখে… আমাদের অফিসিয়াল এই শ্লোগান সত্যি সত্যি যে বাস্তবে পরিণত হয়, ইমরান ভাই নিজ অভিজ্ঞতায় তা অর্জন করে কানাডায় উড়ে গেলেন। আমাদের সফলতার গল্পের পরীও উড়তে থাকে কানাডার আকাশে, ম্যাপেল লিফের দেশে!
SA Associates | Embassy of the Global Citizen