L O A D I N G

আঠারো বছরের প্রফেশনাল ক্যারিয়ারে কম ছাত্র-ছাত্রী তো আর পাঠাইনি ! কত যে মজার মজার অভিজ্ঞতা হয়েছে …তা বলে শেষ করা যাবে না !

আঠারো বছরের প্রফেশনাল ক্যারিয়ারে কম ছাত্র-ছাত্রী তো আর পাঠাইনি ! কত যে মজার মজার অভিজ্ঞতা হয়েছে …তা বলে শেষ করা যাবে না ! তেমনি এক সরল মনের ছাত্রী বলা যায় কিংবা বাবা-মায়ের অতি আদুরের মেয়ে নওশীন তাবাস্সুম প্রমি | মালয়েশিয়া থেকে গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করে ( এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটি ) মাস্টার্স করার জন্য চট্টগ্রামের শা এসোসিয়েটস অফিসে এসে কথা বললো রিজিওনাল ম্যানেজার মনোজিৎ দাশের সাথে | কানাডার থম্পসন রিভার্স ইউনিভার্সিটিতে এম.বি.এ করতে প্রস্তাব দেওয়া হলে প্রমি এক বাক্যে রাজি হয়ে গেলো | ভিসা ও হয়ে গেলো ! কিন্তু প্রমি কিছুটা ডিসিশন চেঞ্জ করলো | ও প্রথমে নায়াগ্রা কলেজে পি.জি.ডি করে তারপর একটা মাস্টার্স করতে চায় | আমরা ওর ইচ্ছাটাকেই গুরুত্ত্ব দিয়ে স্টাডি পার্মিট চেঞ্জ করে দিলাম | প্রমি এখন টরোন্টোর নায়াগ্রা কলেজে | মজার বিষয় হচ্ছে……এ’পর্যন্ত প্রমি তার ফেসবুকে কখনই সিঙ্গেল ছবি দেয়নি ! একসাথে দুটো বা তিনটি , কিংবা চারটা ছবি একত্র করে তবেই পোস্ট দিয়েছে | এটাই তার বিশেষত্ব ! প্রমির মতো ইনোসেন্ট ছাত্রীর ভর্তি ও ভিসা করে দিয়ে নিরাপদে তাকে টরোন্টোতে পৌঁছে দিতে পেরে শা এসোসিয়েটস আনন্দিত ও নিশ্চিন্তবোধ করছে !—- সুপ্রিয় কুমার চক্রবর্তী , সি.ই.ও

Leave a Comment