চমৎকার এই দম্পত্তির জন্য আমরা আর কি করতে পারি ? প্রথমে আসলেন ছেলে আর পুত্রবধূর স্টাডি পার্মিট ও ওপেন ওয়ার্ক পার্মিট ভিসার জন্য ; করে দিলাম | দুইজনেই এখন ইউনিভার্সিটি অফ উইন্ডসরে | তারপর উনার আপন ভাগ্নি , কানাডায় স্টাডি পার্মিট – সেটাও করে দিলাম | তিনি আছেন ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটিতে | এরপর উনাদের ইচ্ছে হলো – ছেলের কাছে , পুত্রবধূর কাছে গিয়ে কয়দিন থাকবেন – কানাডায় | সেই স্বপ্ন-ও পূরণ করে দিয়েছি | পোস্ট-ও দিয়েছিলাম | কানাডার দশ বছরের মাল্টিপল ভিসা এখন উনাদের হাতে | এবার ম্যাডামের শখ হলো – পাশের দেশ আমেরিকাটা একটু ঘুরে দেখা ! এতো কাছে গিয়ে নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ারে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষন মার্কিন সভ্যতা নিয়ে একটু না ভাবলে কেমন হয় ? আমরা কথা রেখেছি | দুইজনের পাসপোর্টেই পাঁচ বছরের ভিজিটর ভিসা ! এমন হাসির সঙ্গে পারিবারিক বিশ্বাস ও ভালবাসা এভাবেই বাড়তে থাকুক , আর আমাদেরকে সঙ্গে রাখুক | আমাদের সার্ভিস নেবার জন্য আপনাদের দুইজনকে অনেক অনেক ধন্যবাদ স্যার মো: মনসুর আলম ও ম্যাডাম সাঈদা আলম | যেখানেই থাকুন, ভালো থাকুন | – শা অ্যাডমিন ম্যানেজার
SA Associates | Embassy of the Global Citizen