L O A D I N G

কংগ্র্যাচুলেশন্স রিয়া চক্রবর্তী ও রিমন চক্রবর্তী | IELTS: 7.0

চট্টগ্রাম ইউনিভার্সিটি থেকে সয়েল সায়েন্সে গ্র্যাজুয়েশন করে , IELTS-এ 7.0 স্কোর তুলে যেনতেন ডিসিশন নিয়ে কানাডায় কিংবা আমেরিকায় চলে যাওয়া যাবে , এটা রিয়া ম্যাডাম ভাবতে নারাজ | সোশ্যাল মিডিয়ার নানান প্লাটফর্মে কিছু মৌসুমী ব্যবসায়ী কানাডা ও আমেরিকা থেকে ফেসবুকের ক্যামেরার সামনে কিংবা ইউটিউবের সামনে বসে এমনভাবে কথা বলেন যেন — ওই দুটো দেশের মালিক তারা ! বাথরুমের কমোডে বসে ভিডিও বানিয়ে ইনোসেন্ট ছাত্র-ছাত্রীদের একটার পর একটা জ্ঞান দিয়েই যাচ্ছেন দিয়েই যাচ্ছেন ; অথচ খোঁজ নিয়ে দেখেন তার নিজের ক্যারিয়ারে কোনো এচিভমেন্ট নেই | নেই কোনো এক্সিলেন্ট সফলতার গল্প | আসলে বাঙালি সুযোগ পেলেই জলে-জঙ্গলে বনে-বাঁদাড়ে হাটে-মাঠে-ঘাটে বাজারে শুধুই জ্ঞান দিয়ে বেড়ায় ; আজাইরা খেয়ে বাজাইরা ঘুরা মানুষ !

রিয়া ম্যাডাম এইসব সাত-পাঁচ ভেবে রিমন ভাইকে নিয়ে দেখা করলেন আমাদের চট্টগ্রাম অফিসের রিজিওনাল ম্যানেজার মনোজিৎ স্যারের সাথে | চট্টগ্রাম বেইজড একটি এনজিও-তে ম্যানেজেরিয়াল পদে চাকুরী করে এইসবের পিছনে সময় দেওয়া অনেক কঠিন একটা কাজ বলে মনে করেন রিয়া ম্যাডাম ! আর তাছাড়া, যার কাজ যেটা – তার কাজ সেটা ; এই নীতিতে বিশ্বাসী উনি | কানাডা কোর্স গ্র্যাজুয়েট মনোজিৎ স্যার জানেন , কেমন করে উচ্চাবিলাসী মানুষের স্বপ্নকে নাগালের মধ্যে নিয়ে আসতে হয় ! এবং সত্যি সত্যি করেছেন-ও সেটা | মনোজিৎ স্যারের হাত দিয়ে প্রায় চারশো চট্টগ্রামের কৃতি সন্তান এখন আমেরিকা ও কানাডা | সুতরাং , রিয়া ম্যাডাম বুঝে-শুনেই দ্বায়িত্ব দিয়েছেন |

কানাডার লেকহেড ইউনিভার্সিটিতে ফরেস্ট ম্যানেজমেন্টের উপর মাস্টার্স ডিগ্রি করতে দুজনেই এখন অনিন্দ্য-সুন্দর শহর থান্ডারবেতে ! সঙ্গে নিয়ে গেলেন হ্যান্ডসাম হাজব্যান্ড রিমন ভাইকে | রিয়া ম্যাডামের হাত দিয়েই কানাডার গ্রিন ফরেস্টের টেকনোলজি বিকশিত হউক আমাদের পার্বত্য চট্টগ্রামের ফরেস্টে — এই প্রত্যাশায় || — শা অ্যাডমিন ম্যানেজার

Leave a Comment