L O A D I N G

টরোন্টোর আকাশে এক জোড়া গাংচিল… রুপা এন্ড একরাম।

আমাদের সময় কত কঠিন ছিল এই পৃথিবী। বাবার কাছ থেকে ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে পড়বো, সেটার পার্মিশান নিতেই গলদঘর্ম। আর যখন ফেরদৌস আক্তার রুপা ম্যাডাম এসে শা এসোসিয়েটসে ফাইল ওপেন করেন, বলেন কানাডায় গ্র্যাজুয়েশন করতে চাই, ভিসা পেতেই হবে, এবং যাবার সময় আমার হ্যান্ডসাম হাজব্যান্ডকেও নিয়ে যাবো… আমি ব্যক্তিগত ভাবে ঈর্ষানিত্ব হই। কারণ, তখনতো আমাদেরও মেধা ছিল, কিছু একটা করে দেখানোর যোগ্যতা ছিল; কিন্তু আমাদের পেরেন্টসরা সেটা করতে দিলেন কোথায়? নোয়াখালী থেকে এইচএসসি শেষ করেই জীবনের নতুন ঠিকানার খোঁজে ঢাকায় রুপা ম্যাডাম। সরাসরি সাক্ষাৎ করলেন সিনিয়র কনসালটেন্ট মোহাম্মদ আল-আমিন স্যারের সাথে। নিজের ভিতরে লালিত সুপ্ত বাসনার কথা জেনে স্যার পরামর্শ দিলেন আপাতত সেনেকা কলেজে ডিপ্লোমা করতে এবং সেইসঙ্গে ওপেন ওয়ার্ক পার্মিট ক্যাটেগরিতে হাজব্যান্ডকেও ভিসা করিয়ে দেবার। প্রতিশ্রুতি যেহেতু একবার দেওয়া হয়ে গেছে, তাহলে চিন্তার কি আছে? কথার সাথে কাজের মিল মানেই শা এসোসিয়েটস। টরোন্টোর আকাশে এক জোড়া গাংচিল… রুপা এন্ড একরাম। — শা অ্যাডমিন ম্যানেজার

Leave a Comment