কথায় বলে, মানুষের চোখমুখের অভিব্যক্তিই তার আত্মতৃপ্তির বহিঃপ্রকাশ, আর আত্মমর্যাদার মাপকাঠি। প্রকৃতির সুন্দরতম সৃষ্টিও যেন বিমুগ্ধ হয় এইসব দীপ্তিময় প্রতিভাদের দেখে। যে মুহূর্তটি এখানে ফ্রেমবন্দী করা হয়েছে, সেখানে যেমন আছে নায়াগ্রা জলপ্রপাতের রাজকীয় রূপ, সেরকমই আছে দুজন মানুষের পরিপূর্ণতার প্রাণখোলা হাসি। বাম দিকে এক ঝকঝকে তরুণী, নাম রুমানা শাহিদ। আর পাশে, ওনার জীবনসঙ্গী খালেদ সইফুল্লা।
রুমানা ম্যাডামের অবয়বে শুধু সৌন্দর্যই প্রতিফলিত হয়না, বুদ্ধিমত্তা আর সফল হবার অদম্য ইচ্ছাশক্তির বিচ্ছুরণও হয় বই কি! জ্ঞান অর্জনের দুর্নিবার আকাঙ্খা রুমানা ম্যাডামকে কোনদিনই থেমে থাকতে দেয়নি, আর সেই কারণেই এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভারসিটি থেকে অনার্স কমপ্লিট করার পরে উনি কানাডায় উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী হয়ে ওঠেন। উদ্দেশ্য একটাই, নিজেকে শিক্ষাগত দিক থেকে পরিপূর্ণ করে তোলা। ডাচ-বাংলা ব্যাঙ্ক লিমিটেডের এই সপ্রতিভ কর্মী এসেছিলেন শা এসোসিয়েটসের পান্থপথ অফিসের সিনিয়ার কনসালটেন্ট আল আমিন সুমনের কাছে। বুদ্ধিমতী, আধুনিকা এই তরুণী বুঝেছিলেন যে, কানাডা সরকার কর্তৃক স্বীকৃত কানাডা স্পেশালিস্ট প্রোগ্রাম এবং কানাডা কোর্স গ্র্যাজুয়েট সার্টিফাইড এই দক্ষ অভিজ্ঞ মানুষটিই পারবেন ওনাকে স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করতে। আল আমিন স্যারের সাহায্যে রুমানা ম্যাডাম খুঁজে পেলেন নতুন গন্তব্য, ভর্তি হলেন কানাডার হাম্বার কলেজে, PGD সম্পূর্ণ করতে। শুধু তাই নয়, অচেনা দেশে নিজের সবথেকে কাছের মানুষ টিকে পেয়ে গেলেন রুমানা ম্যাডাম। খালেদ ভাই, ডাচ-বাংলা ব্যাঙ্ক লিমিটেডের আরেকজন কর্মী এবং যার কারেন্ট স্ট্যাটাস কানাডায় ওপেন ওয়ার্ক পারমিট। আল আমিন স্যারের সহায়তায় দুজনেই পেয়েছেন তাদের সর্বাঙ্গসুন্দর মিষ্টি একটা জীবন।
কি করে বুঝলাম? এই ছবির ভাষাটাই বড্ড স্পষ্ট নয় কি? — শা অ্যাডমিন ম্যানেজার