সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই চা পান করতে চান না ….এমন বাঙালির সংখ্যা খুবই কম | একটি কুঁড়ি , দুটি পাতার শহরের নাম শ্রীহট্ট ….আজকের সিলেট | আর সেই পুণ্যভূমি সিলেট শহরের কৃতি ছাত্রী অনামিকা চক্রবর্তী; বৈবাহিকসূত্রে যদিও সিলেটের; কিন্তু অরিজিনাল ঢাকার ডান্ডি বলে খ্যাত নারায়ণগঞ্জের কৃতি সন্তান অনামিকা ম্যাডাম | সিলেট বিভাগের মানুষের হৃদয়ে চোখে-মুখে যেন বিদেশের হাতছানি | কোথায় নেই সিলেটিরা ? লন্ডন থেকে আমেরিকা, কানাডা থেকে অস্ট্রেলিয়া , জোহান্সবার্গ থেকে জার্মানি ; প্যারিস থেকে টোকিও ….সবখানেই সিলেটিদের বিচরণ | শিক্ষা , ব্যবসা-বাণিজ্যে , শিল্পে-সাহিত্যে সিলেটিদের আধিপত্য চোখে পড়ার মতন | আর বিশ্বের সব দেশও যেন চায় বাংলাদেশের এই পুণ্যভূমি বিভাগের নাগরিকদের | সেই প্রিয় শহরের সুশ্রীমুখ মিসেস অনামিকা চক্রবর্তী স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে মলিউকুলার বায়োলজির উপর অনার্স শেষ করে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে বেছে নিলেন কানাডার দ্যা ইউনিভার্সিটি অব উইন্ডসরকে | মেডিকেল বায়োটেকনোলজি নিয়ে মাস্টার্স করতে সপরিবারে নিজের প্রিয় শহর ছেড়ে যাবেন কিছুদিনের মধ্যে | স্বামী সুমিত মোহান্ত অগমেডিক্স আইটি ফার্মের একজন চৌকষ টেকনিকেল সাপোর্ট ম্যানেজার যিনি পেয়েছেন ওপেন ওয়ার্ক পার্মিট ভিসা আর তাদের মেয়ে অন্নপূর্ণা চক্রবর্তী পেয়েছে স্টাডি পার্মিট ভিসা …যা তার স্কুল জীবন শুরুর জন্যে কানাডা সরকারের আগাম সনদ |
শা এসোসিয়েটসের ভিসা কন্সাল্টেন্ট বাপন সাহা মানেই একটি দূতাবাস , আরেকটি ডুপ্লিকেট হাইকমিশন | কানাডা সরকারের অলিখিত রাষ্ট্রদূত | যাঁর হাত দিয়ে এক হাজার অনামিকা , সুমিত ও অন্নপূর্ণাদের মতো সুন্দর সুখী পরিবার এখন সমগ্র কানাডা জুড়ে | —- শা অ্যাডমিন ম্যানেজার