
মেয়েকে কানাডায় পাঠিয়ে বাবার চোখের কোনায় জমে থাকা জল , আমাদের আকুল করে | আমরা মন-প্রাণ ঢেলে সেই কাজ করি হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা দিয়ে | যখন ভিসার সফলতা আসে, বাবার চোখে আবার জল – এই জল খুশির জল | মেয়েকে আবার জড়িয়ে ধরার , ভালবাসবার আবেগ মিশ্রিত এই কান্না আমাদের মন উদ্বেলিত করে | আমরা তৃপ্তি ও শান্তি খুঁজে পাই এই সাফল্যে | কিছু কিছু সার্ভিস দিলে নিজেকে স্বার্থক মনে হয়, বাবা ও মেয়ের ভালবাসার সম্পর্ক চিরন্তন শ্বাশত সত্য , প্রাণস্পর্শে গড়ে উঠা পারিবারিক বাঁধন , যা পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই বিদ্যমান | ফ্রানসিস স্যার ও ম্যাডাম মার্গারেট শিলা রোজারিও মেয়ে মাথেলদা রুবি রোজারিওর সাথে এবারের হ্যাপি কানাডা ডে ( ফার্স্ট জুলাই ) ভ্যাংকুভারে একসাথে উদযাপন করবেন |
কানাডা যাবেন , আর আমেরিকা যাবেন না — এটা কি করে হয় ? দুইজনেই তো প্রতিবেশী | সেইজন্য মিস্টার ফ্রান্সিস আমাদেরকে দিয়ে এবার আমেরিকার B1/B2 মাল্টিপল ভিজিট ভিসাটা-ও করিয়ে নিলেন ! বিশ্বাস একবার স্থাপন হয়ে গেলে একটার পর কাজ চলতেই থাকে | কানাডা ও আমেরিকার দুটো দেশের মাল্টিপল ভিসা পাসপোর্টে থাকা মানে নিজেকে বিল গেটস ভাবা ! — শা অ্যাডমিন ম্যানেজার