কংগ্র্যাচুলেশন্স সন্ধি হাওলাদার |
সন্ধির লেখাপড়ার পুরোটাই কেটেছে ভারতে ! স্কুল, সিনিয়র হাইস্কুল সবকিছুই পশ্চিমবঙ্গের বারাসাত আই জি মেমোরিয়ালে ! এক্সসিলেন্ট রেজাল্টের পর নতুন স্বপ্নের মিশন শুরু ! কমপ্লিটলি ইংলিশ টেরিটরি কান্ট্রিতে পড়তে গেলে IELTS লাগবেই, সন্ধি সেটা ভালোভাবেই উপলব্ধি করেছিল ! IELTS-এর কোনো বিকল্প নেই জেনে স্কোর তুললো 7.5 !
বাংলাদেশে এসেই মা-বাবাকে নিয়ে হাজির শা এসোসিয়েটস অফিসে | সোশ্যাল মিডিয়াতে সবাই থাকে ঠিকই , কিন্তু ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্টদের ব্রাউজিং হিস্ট্রিতে থাকা এতো সহজ কাজ না ! তাদের প্রতিটা ব্রাউজিং হিস্ট্রি অনেক পারফেকশনিস্ট | শা এসোসিয়েটস সেই আস্থার জায়গা তৈরী করতে পেরেছে একটাই কারণে, তা হলো – গত পঁচিশ বছরে শা এসোসিয়েটসের হাতধরে প্রায় সাত হাজার মেধাবী স্টুডেন্টস এখন আমেরিকা ও কানাডায় ! সলিড একটা ফাউন্ডেশন তৈরী করতে পেরেছে শা এসোসিয়েটস ! কানাডা কিংবা আমেরিকা থেকে বাসার ড্রইংরুমে বসে, পার্কের বেঞ্চে বসে কিংবা গাড়ির ড্রাইভিং সিটে বসে ভিডিও বানালেই বিশ্বস্ততার ট্যাগ লাগানো যাবে না ! দুনিয়াটা এখনো এতো সস্তা হয়ে যায়নি ! সারাদিন ভিডিও ক্যামেরার সামনে বকবক করলেই ছাত্র-ছাত্রীরা হুমড়ি খেয়ে পড়বে….এমনটা যদি ভেবে থাকেন তাহলে ভুল করবেন ! ছাত্র-ছাত্রীরা অফিসের ইতিহাস , কর্মের প্রমান , আস্থা ও বিশ্বাসের লেভেল দেখতে চায় | বাংলাদেশ ও কানাডায় বসে যারা সারাদিন ভিডিও তৈরী করে মিনিটে মিনিটে আপলোড দিচ্ছেন , তাদের উদ্দেশ্যে আমাদের কথা স্পষ্ট — অযথা ভুজুং-ভাজুং তথ্য দিয়ে চকচকা শহরের ভিডিও দেখিয়ে নানান প্রলোভন দেখিয়ে ইনোসেন্ট ছাত্র-ছাত্রীদের মিসগাইড করবেন না ! যে কাজ আপনার নয়, যে কাজের জন্য আপনার কোনো সার্টিফিকেট নেই, রিকগনিশন নেই , অনুমোদন নেই , এপ্রুভাল নেই, অফিস নেই, এড্রেস নেই — সেই কাজ আপনি ছেড়ে দিন | অন্যকাজে মনোনিবেশ করুন |
কানাডার ব্রক ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটার সাইন্স-এ এডমিশন ও ভিসা এতটাই সহজে সম্পন্ন করে দিয়েছে শা এসোসিয়েটস , যা দেখে সন্ধি নিজেই অবাক ! একজন আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স স্পেশালিস্ট হওয়ার স্বপ্ন সন্ধির ! এক্সপার্টদের কাছে একটা কাজ মানে একটা দ্বায়িত্ব, একটা প্রতিশ্রুতি , একটা স্বপ্নের উড়ানের গাংচিল | —- শা অ্যাডমিন ম্যানেজার