আবারো সিলেটের চা-পাতার নির্যাস নিয়ে হাজির । লিডিং ইউনিভার্সিটি – সিলেটবাসীর কাছে লিড দেওয়ার মতো বিশ্ববিদ্যালয় । সেই ভার্সিটির স্টুডেন্ট হুবায়েব ভাই । সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের উপর ব্যাচেলর ডিগ্রি অর্জন করে চা পাতার মতো হৃদয়ে নতুন কুড়ি প্রকাশের অপেক্ষায় । এবার আর রাজধানী ঢাকা নয়, একদম সোজা নর্থ আমেরিকা । কালকের পোস্টে লিখেছিলাম, সিলেটে শা এসোসিয়েটসের একচ্ছত্র আধিপত্য । এর প্রধান কারণ- সিলেটের বিয়ানীবাজার, কুলাউড়া , বিশ্বনাথ, ছাতক, দিরাই , হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার , জগন্নাথপুর , সিলেট সদর , সুনামগঞ্জ শহরের প্রতিটি সুশিক্ষিত স্বশিক্ষিত পরিবারের কাছে শা এসোসিয়েটস একটি আস্থা ও বিশ্বাসের নাম ।
হুবায়েব ভাই স্বপ্নের গ্রাফ নিয়ে হাজির আমাদের কর্পোরেট অফিসে । এসে কথা বললেন আমাদের জুনিয়র কনসালটেন্ট রুসলান শাহ আদিব ভাইয়ের সাথে । IELTS স্কোর 6.5 নিয়ে একটু চিন্তায় ছিলেন হুবায়েব ভাই । আদিব ভাই আশ্বাস দিয়েছিলেন, এই মিনিমাম স্কোর দিয়ে ভার্সিটির রিকুয়ারমেন্ট অনুযায়ী অফার লেটার আনা সম্ভব , ভিসা-ও পাওয়া অসম্ভব কিছু না । শুধু দরকার পারফেক্ট প্রসেসিং । আন্দাজে দৌড়াদৌড়ি করলে হবে না । অমুক-তমুকের কথা শুনে বেহুদা ফাল পারলে হবে না । কানাডার কনকর্ডিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে সিভিলের উপরই মাস্টার অফ ইঞ্জিনিয়ারিং করতে অফার লেটার আনা ও ভিসা করিয়ে দেওয়া , দুটোই অতি যত্নের সাথে সম্পন্ন করে হুবায়েব ভাইয়ের হাতে পাসপোর্টের এই ছবি প্রমান করে, কথা দিলে কথা রাখি ।
এবার হুবায়েব ভাইয়ের যাবার বন্দোবস্ত | যাবার সময় সিলেটের এক নম্বর চা-পাতা নিতে ভুলবেন না কিন্তু । সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে গরম গরম এক কাপ দুধ চা আর টিফানি বিস্কিট দিয়ে শুরু হউক আপনার মন্ট্রিয়লের নতুন সকাল । — শা অ্যাডমিন ম্যানেজার