স্বপ্নের উড়ান : সাফল্যের গল্প – ৩৭
ফ্যামিলি বন্ডিং – ওপেন ওয়ার্ক পার্মিট
সপ্তাহ সাতদিন – ভালবাসা প্রতিদিন
কংগ্র্যাচুলেশন্স দিব্যেন্দু দাস |
বাংলাদেশের সামাজিক ও পারিবারিক অবস্থানের উদারতা , চিন্তা-ভাবনা, একে-ওপরের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাসের গভীরতা দিন কে দিন অনেক উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে , সেটার প্রমান আজকের এই পোস্টের সাফল্যের গল্প | এমন গল্প এর আগেও আমরা লিখেছি | আজকে আবার লেখার কারণ, আমাদের প্রতিটি ফিমেইল ( Female ) স্টুডেন্ট ও ফলোয়ার যেন নতুন করে ইন্সপিরেশন খুঁজে পান | নদী-বন্দর-দরগা , তিনে মিলে চাটগাঁ | সেই বাণিজ্যিক রাজধানীর কৃতি ছাত্রী ইশিকা ধর | কানাডার ইউনিভার্সিটি অফ উইন্ডসরে মাস্টার্স করতে ম্যাডাম চলে গেলেন গত বছরের ডিসেম্বরে | অফিসের ছুটি ও নানান কাজের ঝামেলায় দিব্যেন্দু দাদা যেতে পারলেন না | সবকিছু একটু গুছিয়ে খুব শীঘ্রই চলে আসছি — এই আশ্বাস দিয়ে প্রিয়তমা স্ত্রীকে একা একা পাঠিয়ে দিলেন উইন্ডসরে | নিজের প্রিয় মানুষটির প্রতি ভালবাসা , তাঁর উচ্চশিক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে মূল্যায়ন করা , একে অপরকে লং-টাইম ডিস্টেন্সে আস্থা ও বিশ্বাসের অটুট বাঁধনে ধরে রাখা …সবকিছু সম্ভব হয়েছে দুইজনের মধুর সম্পর্কের কারণেই | আমরা এই গুণাবলী ধারণ ও লালনকারী মানুষগুলোকে অন্তর থেকে সন্মান ও ভালবাসা জানাতে চাই | একটি পরিবারে ছেলে শিক্ষিত হবে না মেয়ে শিক্ষিত হলে বেশি লাভ হবে, সেই ধারণা থেকে বেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশের সামাজিক ব্যবস্থা , পারিবারিক তথাকথিত শ্রেণীভেদ | এটা অবশ্যই আমাদের পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার চিন্তা-ধারা পরিবর্তনের শুভ ইঙ্গিত !
অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার হিসেবে সিএ ফার্মে কর্মরত দিব্যেন্দুদা শা এসোসিয়েটসের প্রতি যে আস্থা রেখেছিলেন , আমরা সেই বিশ্বাসের মূল্য দিয়েছি | অন্যদিকে জুয়েলারি বিজনেসম্যান এর সন্তান দিব্যেন্দু জীবনের লাইফ পার্টনার নির্বাচনে পারফেক্ট জুয়েল চিনে নিতে একটুকুও-ও ভুল করেননি | ইশিকা ম্যাডাম ও দিব্যেন্দুদার চলার পথ স্বর্ণালী রঙে রঙিন হয়ে উঠুক – সেই প্রত্যাশায় | — শা অ্যাডমিন ম্যানেজার